ডালিম বা আনার বা বেদানা এর ইংরেজি নাম: pomegranate এবং বৈজ্ঞানিক নাম: Punica granatum, ।ডালিম Lythraceae পরিবারের Punica র অন্তর্ভুক্ত এই ফলের গাছগুলো
ডালিম বা আনার ফলের ইংরেজি নাম পমেগ্রেনেট (pomegranate)। হিন্দুস্তানি, ফার্সি ও পশতু ভাষায় একে আনার (انار) বলা হয়। কুর্দি ভাষায় হিনার এবং আজারবাইজানি ভাষায় একে নার বলা হয়। সংস্কৃত এবং নেপালি ভাষায় দারিম বলা হয় । বেদানা বা ডালিম গাছ গুলো , ৫-৮ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। পাকা ফল গুলো দেখতে লাল রঙের হয় । ফলের ভিতরে লাল রঙের দানা থাকে । সেগুলিকেই আমরা খায় ।
ডালিম বা আনার ফলের আদি নিবাস ছিলো ইরাক এবং ইরান । প্রাচীনকাল থেকেই ককেশাস নামে এই অঞ্চলে আনার ফলের চাষ করে আসছে এখানকার মানুষগুলো । ককেশাস থেকে ভারত উপমহাদেশে প্রায় সব অঞ্চলেই বিস্তার লাভ করে আনার ফলটি । বর্তমান যুগে আই ফলটি , স্পেন, আজারবাইজান, আর্মেনিয়া, তুরস্ক, ইরান, সিরিয়া ,আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান, ইরাক, লেবানন, মিশর, চীন, বার্মা, সৌদি আরব, ইসরাইল, জর্ডান, ফিলিপাইন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শুস্ক অঞ্চল, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল, দক্ষিণ ইউরোপ , ক্রান্তীয় আফ্রিকা সহ বাংলাদেশও এই ফলের ব্যাপকভাবে চাষ করা হয়। ১৭৬৯ সালে স্পেনীয়রা ক্যালিফোর্নিয়া এবং ল্যাটিন আমেরিকাতে আনার ফল নিয়ে যায়। এবং বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়া ও এরিজোনায় ব্যাপকভাবে এর চাষ হচ্ছে।
ডালিম বা বেদানা বা আনার ফলের ঔষুধি গুনাগুণঃ
ডালিম ফল আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী চিকিৎসায় পথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডালিমে বিউটেলিক এসিড, আরসোলিক এসিড এবং কিছু আ্যলকালীয় দ্রব্য যেমন-সিডোপেরেটাইরিন, মিথাইলপেরেটাইরিন পেপরেটাইরিন, আইসোপেরেটাইরিন, প্রভৃতি মূল উপাদান থাকায় ইহা বিভিন্ন রোগ সারাতে ব্যবহৃত হয়। কবিরাজী মতে ডালিম হচ্ছে হৃদয়ের শ্রেষ্ঠতম হিতকর ফল। এ ফল কোষ্ঠ রোগীদের জন্য উপকারী হিসেবে ভাল উপকার হয়। ডালিম গাছের শিকড়, ছাল ও ফলের খোসা দিয়ে আমাশয় ও উদরাময় রোগের ওষুধ তৈরি করা হয়। ইহা ত্রিদোষ বিকারের উপশামক, শুক্রবর্ধক, দাহ-জ্বর পিপাসানাশক, মেধা ও বলকারক, অরুচিনাশক ও তৃপ্তিদায়ক। ডালিমের ফুল রক্তস্রাবনাশক।
১. যদি হঠাৎ করে নাক দিয়ে রক্ত পড়ে তাহলে ডালিম ফুল কচলিয়ে রস করে নাকের কাছে নিয়ে শ্বাস নিলে রক্ত পড়া বন্দধ হয়। । নাক দিয়ে রক্ত পড়া বা রক্তঝরা একটি সাধারণ রোগ। বহু মানুষের এরকম হয়। অনেকের বিনা কারণে নাক দিয়ে রক্ত ঝরে । শিশুদের মাঝেও এমনটি হয় ,যদি এমন হয় তাহলে একই ফর্মুলা প্রয়োগ করলে খুবই ভাল উপকার পাওয়া যায় ।
২.রক্তপাত বন্ধ করতে ডালিমের ফুলে অত্যন্ত কার্যকরী ফল পাওয়া যায়। হঠাৎ দুর্ঘটনায় শরীরের কোনো অংশ ছিঁড়ে গেলে, থেঁতলে গেলে বা কেঁটে রক্তপাত হলে ডালিম ফুল কচলিয়ে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে চেপে ধরলে রক্তপাত বন্ধ হয়ে যায়। ফুল না পেলে পাতাও ভালো কাজ করে।
৩. আমাশয় নিরাময়ে ডালিমের খোসা। যারা আমাশয়ের রোগী, ডালিমের খোসা সিদ্ধ করে সেবন করলে আমাশয় নিরাময়ে ভলো ফল পাওয় যায়। আমাশয় নিরাময়ে ডালিমের কাঁচা খোসা এবং শুকনা খোসা দুটোই কার্যকরী। তাই ডালিম খেয়ে খোসা ফেলে না দিয়ে শুকিয়ে ঘরে রেখে দেয়া ভালো।
৪. ডালিম গাছের ছাল গুঁড়ো করে ছড়িয়ে দিলে শরীরের যে কোনো স্থানের বাগি বা উপদংশ নিরাময়ে ভালো কাজ করে। মহিলাদের প্রদররোগ নিরাময়ে ডালিম ফুল উপকারী। প্রদর একটি জটিল মেয়েলি রোগ। প্রদর দু’প্রকার। শ্বেতপ্রদর ও রক্তপ্রদর। উভয় প্রকার প্রদরে ৪/৫টি ডালিম ফুল বেটে মধুর সাথে মিশিয়ে কিছুদিন সেবন করলে রোগ সেরে যায়।
৫. গর্ভপাত নিরাময়ে ডালিমের গাছের পাতা উপকারী। বহু মহিলার গর্ভসঞ্চারের দুই তিন মাসের মধ্যে গর্ভপাত হয়ে যায়। কোনো কোনো মহিলার একাধিকবার এরকম হয়। ডালিম গাছের পাতা বেটে মধু ও দধি একসাথে মিশিয়ে সেবন করলে গর্ভপাতের আশঙ্কা দূর হয়।
৬. ডালিম গাছের শিকড়ও ক্রিমির মহৌসুধ। ক্রিমি রোগ আমাদের জাতীয় সমস্যা। ক্রিমির কারণে শিশু থেকে বুড়ো পর্যন্ত সবাই নানাবিধ সমস্যায় ভোগে। ডালিম গাছের মূল বা শিকড় থেকে ছাল নিয়ে গুড়ো করে চুনের পানির সাথে মিশিয়ে খেলে খুব সহজে ক্রিমিনাশক হয়। বয়স অনুযায়ী ১-৩ গ্রাম পরিমাণ মতো সেবন করতে হবে।
৭. শিশুদের পেটের রোগ নিরাময়ে ডালিম গাছের ছাল অনেক উপকারে আসে। শিশুরা বিভিন্ন প্রকার পেটের সমস্যা ভোগে । যেসব শিশু পেট বড় হওয়াসহ বিভিন্ন প্রকার পেটের পীড়ায় ভোগে তাদের জন্য ডালিম গাছের শিকড় থেকে ছাল নিয়ে গুঁড়ো করে মধুর সাথে মিশিয়ে সেবন করতে দিলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
৮. ডালিম খেলে শরিরে রক্ত বৃদ্ধি হয়
৯. ডাইবেটিস রোগে ডালিম খেলে ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকে
মূলত, ডালিম বা আনার বা বেদানা গাছ- ফল, ফলের খোসা, পাতা থেকে শুরু করে শিকড় পর্যন্ত কোনোটাই অকার্যকর নয়। ডালিম গাছের ফুল , ফল ,পাতা ডাল সবকিছুই অনেক উপকারে আসে ।
Source- উইকিপিডিয়া
আনার ফল নিয়ে আরও কিছু তথ্য রিসার্স
অন্য আরও একটি স্বনাম ধন্য সাইট একুশে টিভির ওয়েবসাইট থেকে আনার বা বেদানা বা ডালিম সম্পর্কে জানা যায় ,এই ফলটি খেলে শরিরের ১৩ টি সমস্যার সমাধান হয়।ত
বেদানা খেলে মিলবে ১৩ টি উপকা
একাধিক গবেষণার পর চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা একটা বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছেন যে, আজকের ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে শরীর বাঁচাতে বেদানার রসের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে বেদানার ভিতরে উপস্থিত ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আরও নানাবিধ শক্তিশালী উপাদান দেহে প্রবেশ করা মাত্র প্রতিটি কোষ, শিরা এবং উপশিরাকে, সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর ক্ষমতাকেও বাড়িয়ে তোলে। ফলে যে ছোট-বড় কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। শুধু তাই নয়, শরীর এতটাই চাঙ্গা হয়ে ওঠে যে আয়ু বাড়ে চোখে পরার মতো। তবে এখানেই শেষ নয়, রোজের ডায়েটে এই ফলের রসকে জায়গা করে দিলে আরও নানাবিধ উপকার মেলে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলো-
১ / পেটের পিড়ার প্রকোপ কমে
বাঙালি মানেই মাত্রা ছাড়া খাওয়া-দাওয়া। আর এমনটা করতে গিয়ে কি পেট ছেড়েছে? তাহলে এক্ষুনি অল্প করে বেদানা খেয়ে ফেলুন। দেখবেন কষ্ট কমে যাবে। কারণ বেদানার ভিতরে থাকা একাধিক উপকারি উপাদান স্টমাকের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার উন্নতিতেও সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, বেদানার পাতা দিয়ে বানানো চা খেলেও এক্ষেত্রে দারুন উপকারি পাওয়া যায়।
২ / রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ডালিম ভূমিকা
শুনতে আজব লাগলেও একাধিক গবেষণায় এ কথা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে, নিয়মিত কাঁচা বেদানা অথবা বেদানার রস খাওয়া শুরু করলে ব্লাড ভেসেলে সৃষ্টি হওয়া প্রদাহ কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে সারা শরীরে রক্তের প্রবাহ এতটা বেড়ে যায় যে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগে না। তাই যাদের পরিবারে এই মারণ রোগের ইতিহাস রয়েছে, তারা যদি দীর্ঘকাল সুস্থ থাকতে চান, তাহলে এই ফলটিকে সঙ্গী বানাতে ভুলবেন না যেন!
৩ / জয়েন্টের সচলতা বৃদ্ধি পায়
শরীরে যখন ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে শুরু করে তখন এমন কিছু ক্ষতিকর এনজাইমের ক্ষরণ বেড়ে যায় যে জয়েন্টের সচলতা কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে হাড় এত মাত্রায় দুর্বল হয়ে পরে যে অস্টিওআর্থ্রাইটিস মতো রোগ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। এ ক্ষেত্রেও কিন্তু বেদানা নানাভাবে কাজে আসে। কীভাবে? যে এনজাইমের কারণে হাড়ের ক্ষয় হতে থাকে, তার ক্ষরণ কমিয়ে দিয়ে আর্থ্রাইটিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমাতে এই ফলটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৪ / হার্টের ক্ষমতা বাড়ে
রোজের ডায়েটে এই ফলটিকে রাখলে সারা শরীরে রক্তের প্রবাহ মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়তে থাকে। সেই সঙ্গে কমে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের মতো মারণ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও। প্রসঙ্গত, বেদানার শরীরে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও নানাভাবে হার্টের খেয়াল রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫ / চুল পড়ার হার কমে
অতিরিক্ত হেয়ার ফলের কারণে কি চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে প্রতিদিন বেদানার রস খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন হেয়ার ফলের মাত্রা তো কমবেই, সেই সঙ্গে চুলের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পাবে চোখে পরার মতো।
৬ / ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না
বেদানায় ফ্লেবোনয়েড নামক একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তে উপস্থিত ক্যান্সার সৃষ্টিকারি টক্সিক উপাদানদের শরীর থেকে বের করে দেয়। ফলে কোনওভাবেই দেহের ভিতরে ক্যান্সার সেল জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা থাকে না। প্রসঙ্গত, বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, প্রস্টেট এবং ব্রেস্ট ক্যান্সারকে দূরে রাখতেও এই ফলটি নানাভাবে সাহায্য করে থাকে।
৭/ ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়
বেশ কিছু স্টাডি অনুসারে, প্রতিদিনের ডায়েটে বেদানাকে জায়গা করে দিলে ত্বকের ভিতরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে বলি রেখা অদৃশ্য হতে থাকে। সেই সঙ্গে ডার্ক স্পট এবং ডার্ক সার্কেলেও গায়েব হয়ে যায়। ফলে সৌন্দর্য বাড়ে চোখে পরার মতো।
৮/ অ্যানিমিয়ার মতো রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না
কেন্দ্রীয় সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ি আমাদের দেশে প্রতি বছর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে অ্যানিমিয়ার প্রকোপ। এমন পরিস্থিতিতে বেদানা খাওয়ারও প্রয়োজন বেড়েছে অনেক মাত্রায়। কারণ এই ফলটির শরীরে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় আয়রন, যা লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে রক্তাল্পতার মতো সমস্যা দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই কারণেই তো ছোট থেকেই মেয়েদের নিয়মিত বেদানা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।
৯ / ডায়াবেটিসের মতো রোগ দূরে থাকে
পরিবারে কি এই মারণ রোগটির ইতিহাস রয়েছে? উত্তর যদি হ্য়াঁ হয়ে থাকে, তাহলে আজ থেকেই বেদানা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন আপনার জীবনকালে কখনও ডায়াবেটিস আপনার শরীরে বাসা বাঁধতে পারবে না। কারণ এই ফলটি খাওয়া মাত্র শরীরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে রক্তে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের মতো রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।
১০ / দাঁত শক্তপোক্ত হয়
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল প্রপাটিজে পরিপূর্ণ এই ফলটি খাওয়া মাত্র মুখ গহ্বরের ভিতরে উপস্থিত ক্ষতিকর জীবাণুরা সব মারা পরে। ফলে ক্যাভিটির মতো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাও কমে।
১১ / ব্রেন ডিজিজ থেকে দূরে থাকা সম্ভব হয়
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, বেদানায় উপস্থিত নানাবিধ উপকারি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। বিশেষত ব্রেন সেলের ক্ষমতা এতটা বেড়ে যায় যে অ্যালঝাইমার্সের মতো মস্তিষ্কঘটিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় থাকে না বললেই
১২ / ভিটামিনের ঘাটতি দূর হয়
শরীরকে সচল এবং সুস্থ রাখতে যে যে ভিটামিনগুলোর প্রয়োজন পরে প্রতিদিন, তার প্রায় সবকটিরই সন্ধান মেলে বেদানায়, যেমন ধরুন-ভিটামিন সি, ই, কে, সেই সঙ্গে ফলেট, পটাসিয়াম এবং আরও কত কী! তাই দীর্ঘ দিন যদি সুস্থভাবে বাঁচতে হয়, তাহলে এই ফলটির সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতাতে দেরি করবেন না যেন!
১৩ / কাশি বা গলাব্যাথা
কাশি বা গলাব্যাথা হলে বেদানার খোসা থেকে তৈরি পাউডার গরমজলে ফুটিয়ে গারগেল করলে আরাম পাওয়া যায়৷
উইকিপিডিয়া তথ্যসূত্র
সূত্র: বোল্ডস্কাই
Source- একুশে টিভি
0 Comments